মানুষের পুরাতন ব্যবহার্য জিনিষপত্র (২য় পর্ব)
পূর্বের পর্বঃ মানুষের পুরাতন ব্যবহার্য জিনিষপত্র (১ম পর্ব)।
মানুষের ইতিহাস কিন্তু বেশ পুরাতন। বিজ্ঞানের ভাষায় ডায়নোসরের বিলুপ্তির পর থেকেই এই পৃথিবীতে স্তন্যপায়ী প্রাণীদের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। আর তারমধ্যে সব থেকে প্রাদুর্ভাব বাড়ে মানুষ নামের স্তন্যপায়ী প্রাণীদের। যা হোক এসব ভারী ভারী কথা বাদ দিয়ে এবার আসল কথায় আসি। মানুষের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় বেশ আগের থেকেই মানুষ তার নিজের প্রয়োজনেই অনেক কিছুই তৈরি করেছে। আর আজ এ নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব মানুষের পুরাতন ব্যবহার্য ১৫টি জিনিষপত্র।
মানুষের ইতিহাস কিন্তু বেশ পুরাতন। বিজ্ঞানের ভাষায় ডায়নোসরের বিলুপ্তির পর থেকেই এই পৃথিবীতে স্তন্যপায়ী প্রাণীদের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। আর তারমধ্যে সব থেকে প্রাদুর্ভাব বাড়ে মানুষ নামের স্তন্যপায়ী প্রাণীদের। যা হোক এসব ভারী ভারী কথা বাদ দিয়ে এবার আসল কথায় আসি। মানুষের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় বেশ আগের থেকেই মানুষ তার নিজের প্রয়োজনেই অনেক কিছুই তৈরি করেছে। আর আজ এ নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব মানুষের পুরাতন ব্যবহার্য ১৫টি জিনিষপত্র।
০৬) সব থেকে পুরাতন প্যান্টঃ
এই প্যান্টটি খুঁজে পাওয়া যায় পশ্চিম চায়নায়। এই প্যান্টটি তৈরিতে ব্যবহার করা হয় উল দিয়ে। প্যান্টটির বুনন শিল্প বেশ জটিল যা একে অনেক বেশি সুশোভিত করে তোলে। প্যান্টটির তৈরি কাল জানা না গেলেও এটির বয়স সীমা ৩,৩০০ বছর। এটি মূলত তৈরি করা হয় যাযাবর কোন এক জাতিগোষ্টির জন্য।
এই প্যান্টটি খুঁজে পাওয়া যায় পশ্চিম চায়নায়। এই প্যান্টটি তৈরিতে ব্যবহার করা হয় উল দিয়ে। প্যান্টটির বুনন শিল্প বেশ জটিল যা একে অনেক বেশি সুশোভিত করে তোলে। প্যান্টটির তৈরি কাল জানা না গেলেও এটির বয়স সীমা ৩,৩০০ বছর। এটি মূলত তৈরি করা হয় যাযাবর কোন এক জাতিগোষ্টির জন্য।
No comments:
Post a Comment