মানুষের পুরাতন ব্যবহার্য জিনিষপত্র (শেষ পর্ব)
পূর্বের পর্বঃ মানুষের পুরাতন ব্যবহার্য জিনিষপত্র (২য় পর্ব)।
মানুষের ইতিহাস কিন্তু বেশ পুরাতন। বিজ্ঞানের ভাষায় ডায়নোসরের বিলুপ্তির পর থেকেই এই পৃথিবীতে স্তন্যপায়ী প্রাণীদের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। আর তারমধ্যে সব থেকে প্রাদুর্ভাব বাড়ে মানুষ নামের স্তন্যপায়ী প্রাণীদের। যা হোক এসব ভারী ভারী কথা বাদ দিয়ে এবার আসল কথায় আসি। মানুষের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় বেশ আগের থেকেই মানুষ তার নিজের প্রয়োজনেই অনেক কিছুই তৈরি করেছে। আর আজ এ নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব মানুষের পুরাতন ব্যবহার্য ১৫টি জিনিষপত্র।
মানুষের ইতিহাস কিন্তু বেশ পুরাতন। বিজ্ঞানের ভাষায় ডায়নোসরের বিলুপ্তির পর থেকেই এই পৃথিবীতে স্তন্যপায়ী প্রাণীদের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যায়। আর তারমধ্যে সব থেকে প্রাদুর্ভাব বাড়ে মানুষ নামের স্তন্যপায়ী প্রাণীদের। যা হোক এসব ভারী ভারী কথা বাদ দিয়ে এবার আসল কথায় আসি। মানুষের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় বেশ আগের থেকেই মানুষ তার নিজের প্রয়োজনেই অনেক কিছুই তৈরি করেছে। আর আজ এ নিয়েই আমাদের এই আয়োজন। আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিব মানুষের পুরাতন ব্যবহার্য ১৫টি জিনিষপত্র।
১১) প্রাচীনতম প্রক্ষানলঃ
প্রাচীনতম এই প্রক্ষানল এর বয়স ২,০০০ বছরের অধিক। বর্তমান আমেরিকার জর্জিয়া অঞ্চলের পূর্বের নাম ছিল 'প্রাচীন ইফেষ'। আর এই আধুনিক প্রক্ষানলের খোঁজ মেলে সেখানেই। এই প্রক্ষানল এতটাই আধুনিক ছিল যে এই খানে মল ত্যাগ করলে তা নলের মাধ্যমে পাশের নদীতে যেয়ে পরত।
প্রাচীনতম এই প্রক্ষানল এর বয়স ২,০০০ বছরের অধিক। বর্তমান আমেরিকার জর্জিয়া অঞ্চলের পূর্বের নাম ছিল 'প্রাচীন ইফেষ'। আর এই আধুনিক প্রক্ষানলের খোঁজ মেলে সেখানেই। এই প্রক্ষানল এতটাই আধুনিক ছিল যে এই খানে মল ত্যাগ করলে তা নলের মাধ্যমে পাশের নদীতে যেয়ে পরত।
No comments:
Post a Comment